বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ ২০২৫, পাবে ১৫০০০ টাকা ভাতা

নতুন করে দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য দেশের যুব সমাজের জন্য এক অনন্য ও যুগান্তকারী উদ্যোগ হাতে নেওয়া হয়েছে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আওতাধীন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে বাস্তব আয়োদিন ৪৮ জেলায় শিক্ষিত কর্ম প্রত্যাশী যুবকদের জন্য বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি কেবলমাত্র যুবকদের ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে নয়, বরং তাদের আত্মনির্ভরশীল করে তুলতে এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কর্মসংস্থানের সৃজনশীল পথ খুঁজে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য হলো ফ্রিল্যান্সিং-এর মাধ্যমে দেশের যুব সমাজকে সৃজনশীল ও আত্মনির্ভরশীল করে তোলা। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীদের শুধুমাত্র নতুন প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করানো হবে না, বরং তাদেরকে ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা প্রদান করা হবে, যাতে তারা স্বাধীনভাবে ও সৃজনশীলভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে। প্রশিক্ষণ শেষে অংশগ্রহণকারীরা পেশাদার জীবনে প্রবেশের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবেন এবং ডিজিটাল দুনিয়ার চাহিদা অনুযায়ী তাদের কর্মদক্ষতাকে আরও বৃদ্ধি করার সুযোগ পাবেন।
প্রশিক্ষণের একটি আকর্ষণীয় দিক হলো, অংশগ্রহণকারীদের মোট ৭৫ দিনের প্রশিক্ষণকালের জন্য প্রতিদিন ২০০ টাকা করে ভাতা প্রদান করা হবে। এতে করে মোট ভাতা হবে ১৫,০০০ টাকা। এই অর্থনৈতিক সহায়তা যুব সমাজকে উৎসাহিত করে, যাতে তারা প্রশিক্ষণে পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারে। চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নতুন নতুন সুযোগের মাঝে, এই ভাতা সহায়তা যুবকদের আর্থিক দিক থেকে একটু হলেও সহায়তা প্রদান করবে এবং তাদেরকে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণে উদ্দীপনা যোগাবে।
আরো পড়ুনঃ সীমান্ত ব্যাংকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫, ম্যানেজার পদে আবেদন করুন
আবেদন প্রক্রিয়াটি বেশ কয়েকটি ধাপে পরিচালিত হবে। প্রাথমিকভাবে, আগ্রহী শিক্ষার্থীদেরকে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এরপর নির্বাচনের বিভিন্ন পর্যায়ের মধ্যে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক দক্ষতা যাচাই করা হবে, এবং সফল প্রার্থীদের জন্য মৌখিক পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। এই ধাপে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর যোগ্য প্রার্থী বাছাই করে, যারা পরবর্তীতে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের যোগ্য প্রমাণিত হয়েছেন।
অনলাইনে আবেদন করার শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ মার্চ ২০২৫, রাত ১২টা পর্যন্ত। এই সময়সীমার মধ্যে আবেদন না করলে সুযোগ থেকে বঞ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, কারণ নির্ধারিত সময়ের পরে আবেদন লিংক বন্ধ করে দেওয়া হবে। তাই সময়মত আবেদন করে নেয়া অত্যন্ত জরুরি। আবেদনকারীদের জন্য ওয়েবসাইটের লিংক সরাসরি প্রদান করা হয়েছে – https://e-laeltd.com/48-student-reg-jubo।
প্রশিক্ষণে কারা অংশগ্রহণ করতে পারবে? বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও, যারা এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাদেরও এই প্রশিক্ষণে আবেদন করার সুযোগ প্রদান করা হয়েছে। ছেলে-মেয়ে নির্বিশেষে উভয়েই আবেদন করতে পারবে, যা লিঙ্গ সমতা ও সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করে।
এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে যুব সমাজকে কেবলমাত্র একটি নতুন দক্ষতা অর্জনের সুযোগ প্রদান করা হবে না, বরং তাদেরকে ডিজিটাল দুনিয়ায় নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্য একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্মও সরবরাহ করা হবে। ফ্রিল্যান্সিং এখন শুধু একটি চাকরির বিকল্প নয়, বরং একটি সমগ্র জীবিকা নির্বাহের পথ হিসেবে প্রতীয়মান হচ্ছে। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীলতা বৃদ্ধি পাবে এবং নতুন নতুন প্রযুক্তিগত ও সৃজনশীল ধারণার জন্ম দেবে।
আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে, যুব সমাজকে কর্মসংস্থানের যে সমস্যা নিয়ে বারংবার সংগ্রাম করতে হচ্ছে, তা হ্রাস করা। বর্তমান সময়ে চাকরির অভাবে অনেকেই হতাশা ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হচ্ছেন। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা একদিকে নিজেদের পেশাগত দক্ষতা অর্জন করবে, অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে সফলভাবে নিজেদের স্থান করে নিতে পারবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশের প্রতিটি কোণে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার লক্ষ্যেও এই উদ্যোগকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করা হয়েছে।
বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে অনলাইনে কাজ করার ধারণাও ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। ডিজিটাল মাধ্যমেই বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে কাজ করা, বিভিন্ন প্রকল্পে অংশগ্রহণ করা, বা নিজের ব্যবসা শুরু করার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এদিকে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে যদি সঠিক দক্ষতা ও প্রয়োজনীয় জ্ঞান প্রদান করা যায়, তাহলে তারা সহজেই নিজেকে স্বাধীন ও আত্মনির্ভরশীল করতে পারবে। এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি যুবকদেরকে সেই দিশায় এগিয়ে নিয়ে যাবে, যেখানে তারা কেবলমাত্র পেশাগত দক্ষতারই নয়, বরং আত্মবিশ্বাস, নেতৃত্বগুণ এবং সৃজনশীলতারও বিকাশ ঘটাতে পারবে।
বিভাগ অনুযায়ী, দেশের ৪৮ জেলায় আবেদন করা যাবে। ঢাকার অন্তর্ভুক্ত নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও ফরিদপুর থেকে শুরু করে, ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ, জামালপুর ও নেত্রকোনা, চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, নোয়াখালী, ফেনী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া; রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর, বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা ও সিরাজগঞ্জ; খুলনা বিভাগের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, যশোর, ঝিনাইদা, মাগুরা, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও কুষ্টিয়া; রংপুর বিভাগের রংপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, নীলফামারী, দিনাজপুর ও পঞ্চগড়; বরিশাল বিভাগের বরিশাল, ঝালকাটি, পিরোজপুর, পটুয়াখালী ও বরগুনা; এবং সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলার শিক্ষার্থীরা এই প্রশিক্ষণে আবেদন করতে পারবেন। এর ফলে দেশের প্রত্যেক অঞ্চলের যুব সমাজের মধ্যেই দক্ষতার প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে এবং তারা আধুনিক যুগের চাহিদা অনুযায়ী নিজেদের প্রস্তুত করতে পারবে।
আরো পড়ুনঃ অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এক্সিকিউটিভ পদে চাকরির সুযোগ
নির্বাচন প্রক্রিয়াটি বেশ সুনিপুণভাবে পরিচালিত হবে। অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার পর, নির্বাচনের বিভিন্ন ধাপের মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীদের বাছাই করা হবে। প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিত হবে লিখিত পরীক্ষা, যেখানে শিক্ষার্থীদের মৌলিক ও প্রয়োজনীয় দক্ষতা যাচাই করা হবে। এরপর, মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থীদের যোগাযোগ দক্ষতা, সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা ও চিন্তাভাবনার গভীরতা নির্ণয় করা হবে। এই প্রক্রিয়ায় সফল প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকাভুক্ত করে তাদের প্রশিক্ষণের জন্য বেছে নেওয়া হবে। প্রশিক্ষণের শেষে, প্রত্যেক অংশগ্রহণকারী তার অর্জিত দক্ষতার ভিত্তিতে নিজের কর্মজীবন শুরু করার পথে এগিয়ে যাবে।
আবারো উল্লেখ করতে হয়, অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য আবেদন করার সময়সীমা নির্ধারিত হয়েছে। ২০ মার্চ ২০২৫ তারিখ রাত ১২টার মধ্যে আবেদন না করলে এই সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে। আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে বিস্তারিত নির্দেশাবলী মেনে চলতে হবে। তদুপরি, সকল শর্ত ও নির্দেশাবলী মেনে চলা নিশ্চিত করতে হবে, কারণ কোনো ধরণের অসামঞ্জস্যতা থাকলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর দেশের যুবসমাজকে শুধুমাত্র পেশাগত দিক থেকে উন্নত করার নয়, বরং তাদেরকে আত্মনির্ভরশীল করে তোলার চেষ্টা করছে। দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা যুব সমাজের মধ্যে যদি এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির মাধ্যমে সৃজনশীলতা ও উদ্যম বৃদ্ধি পায়, তবে তা অবশ্যই দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আজকের ডিজিটাল যুগে, ফ্রিল্যান্সিং কেবল একটি আয়ের উৎস নয়, বরং একটি জীবনধারা, একটি পেশা, এবং এক নতুন চিন্তার প্রসার ঘটায়।
বিশেষ করে বর্তমানে যখন চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা তীব্র, এবং অনেকেই চাকরির অভাবে হতাশার সম্মুখীন হচ্ছেন, তখন এই ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি যুব সমাজের জন্য এক নতুন আলো হয়ে উঠতে পারে। শিক্ষার্থীরা এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শুধু নতুন দক্ষতা অর্জন করবেন না, বরং নিজেদের সৃজনশীলতা, যোগাযোগ দক্ষতা এবং সমস্যার সমাধান করার ক্ষমতাকে ও পরিমার্জন করবেন। এতে করে ভবিষ্যতে তারা নিজেদের পছন্দসই ক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেন এবং স্বাধীনভাবে নিজের পথ নির্ধারণ করতে পারবেন।
সর্বোপরি, এই বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কর্মসূচি দেশের যুব সমাজের জন্য এক নতুন সূর্যোদয়ের প্রতীক হিসেবে দৃষ্টিগোচর হচ্ছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও এখন সমান সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং প্রতিটি তরুণকে দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগ করে দেওয়া হবে। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের এই উদ্যোগ তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে, তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে এবং দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে এক ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করবে।
প্রশিক্ষণের সফল বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষার্থীদের পরিশ্রম, আত্মসমর্পণ এবং উদ্যমের প্রয়োজন। প্রত্যেকের উচিত এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে নিজেদের পেশাগত দক্ষতার মাধ্যামে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা। আশা করা যাচ্ছে, এই কর্মসূচি থেকে সৃষ্ট সাফল্য ভবিষ্যতে আরও বৃহৎ পরিসরে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে সহায়ক হবে এবং দেশের যুব সমাজকে এক নতুন দিগন্তে নিয়ে যাবে।
সবশেষে, দেশের ৪৮ জেলায় যারা এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী, তাদের সকলের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া, পরীক্ষা এবং নির্বাচনের প্রতিটি ধাপই সমান গুরুত্ব বহন করে। সময়মত আবেদন করে, যথাযথভাবে নিজেকে প্রস্তুত করে, এই সুযোগের সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করা সম্ভব। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্তৃক প্রকাশিত ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের বিজ্ঞপ্তি ও এর নিয়মাবলী সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয় যে, তরুণ সমাজের মধ্যে দক্ষতা ও আত্মনির্ভরশীলতার যে আগুন জ্বালাতে চাওয়া হচ্ছে, তা আগামী দিনগুলিতে নতুন দিগন্তের পথপ্রদর্শক হবে।
আরো পড়ুনঃ SSC Exam 2025 সর্বশেষ আপডেট ও বিস্তারিত তথ্য
এভাবেই, নতুন প্রজন্মের মধ্যে উদ্যোক্তা মনোভাব, সৃজনশীলতা ও কর্মদক্ষতার বিকাশ ঘটানোর মাধ্যমে দেশ জুড়ে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই উদ্যোগ একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ। প্রত্যাশিত ফলস্বরূপ, যুব সমাজ কেবলমাত্র দক্ষ হয়ে উঠবে না, বরং ভবিষ্যতে নিজস্ব উদ্যোগে সফলতার নয়া উদাহরণ সৃষ্টি করবে। এখনই সময়, তরুণেরা এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের দক্ষতা, স্বপ্ন ও লক্ষ্য পূরণের পথে এগিয়ে চলুক, আর দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে তারা এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করুক।
বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ ২০২৫। আবেদন করার নিয়ম

এখানে চাপুন, এবং আপনার সমস্ত তথ্য দিন। আপনার সমস্ত তথ্য দেওয়া হলে Apply বাটনে ক্লিক করুন।